Skip to main content

Posts

দেবী সুরেশ্বরী ভগবতী গঙ্গে,ত্রিভুবনতারিণি তরল তরঙ্গে

Recent posts

|| দেবী সুরেশ্বরী ভগবতী গঙ্গে,ত্রিভুবনতারিণি তরল তরঙ্গে || 💦💦💦💦💦💦💦💦💦💦💦💦💦💦💦💦💦 আজ দশহরা গঙ্গা পূজা। গঙ্গা কলিযুগে পরম তীর্থ । বিশেষ করে সব শাস্ত্রই এই কথা বলে। মহাভারতে ঋষি পুলস্ত্য, ভীস্মের নিকট কীর্তন করেছেন- “যেখানে গঙ্গা আছেন সেটাই দেশ, গঙ্গা তীরের সেই দেশই তপোবন ও সিদ্ধ তীর্থ।” আর্য্য দিগের প্রাচীন ধর্মগ্রন্থেও ‘গঙ্গা’ নাম উল্লেখ আছে । গঙ্গা বৈদিকী নদী । ঋক্ বেদের একটি শ্লোকে যমুনা, সরস্বতী, শতুদ্রী , পরুষ্ণী , অসিক্লী , মরুৎবৃধা , বিতস্তা , সুষোমা ও আর্জীকিয়া নদীর সাথে গঙ্গার নাম পাওয়া যায় ( ঋক্- ১০/৭৫/০৫) পুরাণ মতে স্বর্গ বাসিনী এই গঙ্গা দেবীকে মর্তে এনেছিলেন সগর রাজার বংশজ রাজা ভগীরথ । তিনি আবার ভগবান শ্রীরামচন্দ্রের কূলের পূর্বপুরুষ । পৌরাণিক আখ্যান মতে সগর রাজার ষাটি হাজার পুত্র কপিল শাপে ভস্ম হলে, তাহাদিগের প্রেতাত্মার মুক্তির জন্য স্বর্গ থেকে গঙ্গা কে আনবার প্রয়োজন হয় । তপস্যা করতে করতে একে একে রাজা সগর, অসমঞ্জ, অংশুমান, দিলীপ রাজা দেহ ত্যাগ করেন। অবশেষে দিলীপ পুত্র ভগীরথ সফল হন। গঙ্গাকে মর্তে আনতে পারেন । ভোগোলিক তথ্যে গঙ্গার উৎপত্তি গোমুখী শৃঙ্গ থেকে। আকাশ ( স্বর্গ ) থেকে পতিত মেঘের জল ও তুষার গলিত জল একত্রিত হয়ে গঙ্গা নদীর সৃষ্টি। গঙ্গা যেখানে অলকানন্দার সহিত মিলিত হয়েছেন সে স্থানের নাম দেবপ্রয়োগ । যেখানে যমুনা ও গপ্তা সরস্বতীর সাথে মিলিত হয়েছেন সে স্থানের নাম ‘প্রয়োগ’ বা ‘ত্রিবেনীসঙ্গম’। গঙ্গার সহিত গোমতী, ঘর্ঘরা, শোন, বরুণা, অসি, গণ্ডকী, কুশী, রূপনারায়ন ইত্যাদি বহু নদ নদী মিলিত হয়েছে । উত্তর ভারতের বহু তীর্থ যেমন হরিদ্বার, প্রয়োগ, কাশী, নবদ্বীপ, দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাট তীর্থ গঙ্গার ধারেই । গঙ্গা পাপানাশিনী, কলি কলুষ নাশিনী । শ্রীশ্রী ঠাকুর নিজের মুখে বলেছিলেন আমাদের মা ই স্বয়ং গঙ্গা— যোগেন-মার মনে একবার সংশয় আসে - 'ঠাকুর অমন ত্যাগী ছিলেন, আর মাকে দেখছি ঘোর সংসারীর মতন - ভাই, ভাই-পো, ভাই-ঝিদের জন্য অস্থির। কিছুই বুঝতে পারি না।' এরপর একদিন গঙ্গার ঘাটে ধ্যান করতে বসে তিনি দেখলেন, ঠাকুর সামনে দাঁড়িয়ে বলছেন, "দেখ, গঙ্গায় কি ভাসছে।" যোগেন-মা দেখেন একটি সদ্যোজাত শিশু নাড়িভুঁড়ি-জড়ানো গঙ্গায় ভেসে যাচ্ছে। ঠাকুর বললেন, "গঙ্গা কি কখনো অপবিত্র হয়? না তাকে কিছু স্পর্শ করে? ওকে তেমনি জানবে। ওর উপর সন্দেহ এনো না, ওকে একে (নিজেকে দেখিয়ে) অভেদ জানবে।" গঙ্গার ঘাট থেকে ফিরে এসে যোগেন-মা মাকে প্রণাম করে বললেন, "মা আমায় ক্ষমা কর।" মা বললেন, "কেন যোগেন, কি হয়েছে?" তখন যোগেন-মা সব ঘটনাটি বলে বললেন: "তোমার উপর অবিশ্বাস এসেছিল। তা আজ ঠাকুর আমাকে দেখিয়ে দিলেন।" মা একটু হেসে বললেন, "তার আর কি হয়েছে? অবিশ্বাস তো আসবেই। সংশয় আসবে, আবার বিশ্বাস হবে। এই রকম করেই তো বিশ্বাস হয়। এই রকম হতে হতে পাকা বিশ্বাস হয়।" ♦️১৯১৯ সালে মা তখন কোয়ালপাড়ায় ছিলেন। দশহরার দিন কয়েকজন ভক্ত মায়ের পায়ে পদ্মফুল দিয়ে পুজো করে চলে গেলেন। পরে মা সেবক-কে জিজ্ঞাসা করলেন, "আজ কি যে ছেলেরা সব পায়ে ফুল দিয়ে গেল?" সেবক বললেন, "আজ দশহরা তাই।" মা একটু হেসে বললেন, "ওমা, আমি মনসা নাকি?" পরে ঠাকুরের পটের দিকে হাতজোড় করে বললেন, "উনিই মনসা, গঙ্গা, সব।" আজ তাই দশহরার পূণ্যদিনে চির পবিত্রতাস্বরূপিণী গঙ্গারূপিণী শ্রীশ্রীমায়ের চরণে জানাই শতকোটি প্রণতি। 👉আজ দশহরা গঙ্গা পূজা। দশবিধ ফল দিয়ে দেবী গঙ্গার পূজার বিধি। দেবী যাহাতে কর্মফল হরণ করে মুক্তি বা মহাফল প্রদান করেন। আচার বশত আজকের দিনে মনসা পূজাও দেখা যায়। আজ বটুকভৈরবের আবির্ভাব তিথি । শ্রীমতী গঙ্গামাতা গোস্বামিনীর আবির্ভাব তিথি 🙏🙏 শ্রীল বলদেব বিদ্যাভূষণের তিরোভাব তিথি🙏🙏

  জপ করার সময় অনেক আজে-বাজে  চিন্তা কেনো আসে ❓  বহু দিন ধরে কোনো স্থানে ধুলো ময়লা জমা হয়ে পড়ে থাকে। কিন্তু যখন আপনি ঝাড়ু দিয়ে সেগুলি পরিষ্কার করতে যাবেন, অমনি অনেক ধুলোবালি উড়তে থাকে, নাকে মুখে ঢোকে।  ঝাড়ু দেওয়া হচ্ছিল না, ধুলো বালি তেমন উড়ছিল না। ঝাড়ু দেওয়া শুরু হলো, অমনি ধুলো উড়তে শুরু করলো। তেমনই, বহু দিন ধরে হৃদয়ে নানা কলুষ জমা হয়ে আছে। কিন্তু যখন আপনি হরিনাম করে সেগুলি পরিষ্কার করতে যাচ্ছেন, অমনি অনেক আজেবাজে কলুষ ভাবগুলি উড়তে থাকে। সেইসব চিন্তা আসে।  হরিনাম হচ্ছিল না, কলুষ ভাবগুলিও ধরা পড়ছিল না, চুপচাপ জমা ছিল। হরিনাম শুরু হলো, অমনি কলুষ ভাবগুলি জাগতে লাগলো। এটিই হচ্ছে চিত্ত মার্জনের প্রথম বৈশিষ্ট্য।  ধুলো উড়লেও ঝাড়ু দিতে দিতে পরিষ্কার হয়ে গেলে স্থান পরিচ্ছন্ন হয়ে যাবে, তেমনই আজে বাজে চিন্তা এলেও হরিনাম করতে করতে চিত্ত শুদ্ধ হয়ে যাবে।  নামপরায়ণ ভক্তের হৃদয় যখন চার রকমের অনর্থ থেকে মুক্ত হবে তখন বিশুদ্ধ নাম উচ্চারিত হবে।  অর্থাৎ, ১) হৃদদৌর্বল্য (কৃষ্ণসম্বন্ধহীন বিষয়ে আসক্তি, প্রতারণা ও দোষ দর্শনের প্রবণতা, ঈর্ষা, প্...

বিপদতারিনী বা বিপদনাশিনী কে ?

  শ্রী_শ্রী_বিপত্তারিনী_বা_বিপদনাশিনী_পূজা*              🕉️✧═══════•❁❁•═══════✧🕉            আজ শ্রী শ্রী বিপত্তারিনী বা বিপদনাশিনী পূজা। জয় মা আদী শক্তি🔱 👉বিপদতারিনী বা বিপদনাশিনী কে  ?  যিনি সমগ্র বিপদ থেকে রক্ষা করেন বা যিনি বিপদ সমূহ নাশ করেন তিনিই বিপদতারিনী । যিনি দুর্গা তিনিই বিপদতারিনী । তিনি পুরাণে কৌষিকীদেবী নামে খ্যাতা । আবার তিনিই জয়দুর্গা । দেবীর উৎপত্তি হয়েছিলো ভগবান শিবের অর্ধাঙ্গিনী দেবী পার্বতীর  কোষিকা থেকে- তাই তিনি কৌষিকী । পুরাণ মতে শুম্ভ ও নিশুম্ভ নামক দুই অসুরের হাতে দেবতারা পরাজিত হয়ে হিমালয়ে গিয়ে মহামায়ার স্তব করতে লাগলেন । সেই সময় ভগবতী পার্বতী সেই স্থান দিয়ে যাচ্ছিল্লেন। দেবী তাদের স্তব শুনে বললেন – “ আপনারা এখানে কার স্তব করিতেছেন ? ” 👉সেই সময় ভগবতী পার্বতীর শরীর থেকে তার মতন দেখতে আর এক জন দেবী বের হয়ে আসলেন । সেই নব আবির্ভূতা দেবী জানালেন – “ ইহারা আমারাই স্তব করিতেছেন ।” 👉এই দেবী যুদ্ধে শুম্ভ ও নিশুম্ভ নামক অসুরের বধ করেছিলেন । এই দেবী মোহাচ্ছন্ন শুম্ভাসুরকে অদ্বৈত জ্...

'মোহিনী' একাদশীর ব্রত মাহাত্ম্য বর্ণনা

কুর্মপুরাণে বৈশাখ শুক্লপক্ষের 'মোহিনী' একাদশীর ব্রত মাহাত্ম্য বর্ণনা করা হয়েছে।  মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন--হে জনার্দন! বৈশাখ শুক্লপক্ষীয়া একাদশীর কি নাম, কি ফল, কি বিধি--এসকল কথা আমার নিকট বর্ণনা করুন।  উত্তরে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন--হে ধর্মপুত্র! আপনি আমাকে যে প্রশ্ন করেছেন পূর্বে শ্রীরামচন্দ্রও বশিষ্ঠের কাছে এই একই প্রশ্ন করেছিলেন।  তিনি জিজ্ঞাসা করেছিলেন--হে মুনিবর! আমি জনকনন্দিনী সীতার বিরহজনিত কারনে বহু দুঃখ পাচ্ছি। তাই একটি উত্তম ব্রতের কথা আমাকে বলুন। যার দ্বারা সর্বপাপ ক্ষয় ও সর্বদুঃখ বিনষ্ট হয়।  এই কথা শুনে বশিষ্ঠ বললেন--হে রামচন্দ্র!  তুমি উত্তম প্রশ্ন করেছ। যদিও তোমার নাম গ্রহণেই মানুষ পবিত্র হয়ে থাকে। তবুও লোকের মঙ্গলের জন্য তোমার কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ ও পরমপবিত্র একটি ব্রতের কথা বলছি।  বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষীয়া একাদশী 'মোহিনী' নামে প্রসিদ্ধা। এই ব্রত প্রভাবে মানুষের সকল পাপ, দুঃখ ও মোহজাল অচিরেই বিনষ্ট হয়। তাই মানুষের উচিত সকল পাপক্ষয়কারী ও সর্বদুঃখবিনাশী এই একাদশী ব্রত পালন করা। একাগ্রচিত্তে তার মহিমা তুমি শ্রবণ কর। এই কথা শ্রবণ...

বরুথিনী একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য

বৈশাখ কৃষ্ণপক্ষীয়া বরুথিনী একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য ভবিষ্যোত্তর পুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে বর্ণনা করা হয়েছে।  যুধিষ্ঠির মহারাজ শ্রীকৃষ্ণকে বললেন--হে বাসুদেব! আপনাকে প্রণাম। বৈশাখ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশী কি নামে প্রসিদ্ধ এবং তার মহিমাই বা কি তা কৃপা করে আমাকে বলুন।। শ্রীকৃষ্ণ বললেন-- হে রাজন!  ইহলোক ও পরলোকে বৈশাখ মাসের কৃষ্ণপক্ষীয়া একাদশী 'বরুথিনী' নামে বিখ্যাত। এই ব্রত পালনে সর্বদা সুখলাভ হয় এবং পাপক্ষয় ও সৌভাগ্য প্রাপ্তি ঘটে। দুর্ভাগা স্ত্রীলোক এই ব্রত পালনে সর্বসৌভাগ্য লাভ করে থাকে। ভক্তি ও মুক্তি প্রদানকারী এই ব্রত সর্ব পাপহরণ ও গর্ভবাস যন্ত্রণা বিনাশ করে। এই ব্রত প্রভাবে মান্ধাতা, ধুন্ধুমার আদি রাজারা দিব্যধাম লাভ করেছেন। এমনকি মহাদেব শিবও এই ব্রত পালন করেছিলেন। দশ হাজার বৎসর তপস্যার ফল কেবলমাত্র এক বরুথিনী ব্রত পালনে লাভ হয়। যে শ্রদ্ধাবান ব্যক্তি এই ব্রত পালন করেন তিনি ইহলোক ও পরলোকে সমস্ত প্রকার বাঞ্ছিত ফল লাভ করেন।  হে নৃপশ্রেষ্ঠ!  অশ্বদান অপেক্ষা গজদান শ্রেষ্ঠ, গজদান থেকে ভূমিদান, তা থেকে তিলদান, তিলদান থেকে স্বর্ণদান এবং তা অপেক্ষাও অন্নদান...

কুসংস্কার

🚩কুসংস্কারের কারণে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা ধর্মের সুফল পাচ্ছে না 🚫কুসংস্কার  পূর্ব পুরুষের  ঐতিহ্য দিয়ে ধর্ম হয় না 🙏 কুসংস্কার ১/ শ্রাদ্ধের সময় মাছ দিতে হবে।  কুসংস্কার ২/একাদশী বিধবারা করবে,  সধবারা করতে  পারবে না।   কুসংস্কার ৩/বংশে কে মারা গেলে বা জন্ম নিলে অশৌচো কালে ভগবানের সেবা পূজা করতে পারবেনা  মায়েদের ঋতুরছাব কালে হরিনাম জপ করতে পারবে না   কুসংস্কার ৪/গীতা পড়লে মাহাত্ম্য পড়তে হবে, মাহাত্ম্য না পারলে গীতা পরা ব্যর্থ হবে   কুসংস্কার ৫/আমাদের পূর্বপুরুষেরা যার থেকে দীক্ষা নিয়েছে তার থেকে দীক্ষা নিতে হবে   কুসংস্কার ৬/দীক্ষা  না নিলে হরিনাম একাদশী করতে পারবে না   কুসংস্কার ৭/বাবা-মার সেবা করলে ভগবানের সেবা করতে হয় না   কুসংস্কার ৮/দেব দেবী আর ভগবান এক,, যে কারো একজনের উপাসনা করলেই হল।   কুসংস্কার ৯/ মানুষ মরলে তার বুকের উপর গীতা দিতে হবে   কুসংস্কার ১০/ গীতা কে লালসালু দিয়ে বেঁধে রাখতে হবে,   কুসংস্কার ১১/আত্মাকে কষ্ট দিয়ে ধর্ম হয় না, মন...

শ্রী শ্রী রামচন্দ্রের ২৪টি গুণাবলী

বাল্মীকি কর্তৃক জিজ্ঞাসিত প্রতিটি গুণাবলী কীভাবে ভগবান শ্রীরামের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে নারদ মুনি তা বর্ণনা করেছেন। যিনি আদর্শ মানুষ হতে চান, তাঁর উচিত এই গুণসমূহ লালন করা এবং ভগবান শ্রীরামের মধ্যে এর সবগুলোই ছিল। সেগুলো হলো : ১. গুণবান : সকলের শ্রেষ্ঠ হতে হলে উচ্চবংশে জন্ম, উচ্চ শিক্ষা ও ঐশ্বর্য থাকা প্রয়োজন । এমনকি এর একটি থাকলেও মানুষ অহংকারী হয়ে ওঠে। আর যার মধ্যে সবগুলোই রয়েছে সে যে উদ্ধত হবে তা তো সহজেই অনুমেয়। একজন গুণবান ব্যক্তি হচ্ছেন তিনি যার উচ্চবংশ, ধনসম্পদ ও উচ্চশিক্ষা থাকা সত্ত্বেও তিনি সুশীল বা সকলের প্রতি ভদ্র ও অমায়িক। ভগবান শ্রীরামের মধ্যে এই তিনটিই পূর্ণরূপে ছিল, তবুও তিনি সকলের প্রতি অমায়িক ছিলেন। গুহ (একজন উপজাতি নেতা), সুগ্রীব (একটি বানর) এবং বিভীষণ (একজন রাক্ষস) এর সাথে বন্ধুত্ব করে ভগবান শ্রীরাম এই গুণটি প্রদর্শন করেছিলেন। ২. বীর্যবান : একজন শক্তিশালী ব্যক্তি। খর, দূষণ, রাবণ ও কুম্ভকর্ণের সাথে যুদ্ধে ভগবান শ্রীরাম এই গুণটি প্রদর্শন করেছেন। 9. ধর্মজ্ঞ : ভগবান শ্রীরাম যে ধর্মটি অনুসরণ করেছেন তা হচ্ছে সুরক্ষার ধর্ম, যা তাঁর সম্পূর্ণ শরণাগত ভক্তদের মুক্তি নিশ্চি...